সোমবার, ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন হরিজন সম্প্রদায়ের প্রদীপ


প্রকাশের সময় :২৪ জুন, ২০২৪ ১০:৫৬ : অপরাহ্ণ

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি : প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন মৌলভীবাজার হরিজন সম্প্রদায়ের প্রদীপ ওরফে জসিম । তিনি এক প্রতিবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানান গত ১৩ জুন “দৈনিক কাল বেলা” পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ “প্রদীপের হাতে ‘আলাদিনের চেরাগ’, জমজমাট মাদক ব্যবসা। “দৈনিক কাল বেলা” ১৫ জুন ইউটিউব চ্যানেলে “সরকারী চাকরির আড়ালে রমরমা মাদক ব্যবসা। গত ১৩ জুন অনলাইন নিউজ পোর্টাল “কর্পোরেট সংবাদ” মৌলভীবাজার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স্র ও শিশু কানন স্কুলের পাশেই জমজমাট মাদকের কারবার। ১৪ জুন “বাংলা খবর” মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স্র ও শিশু কানন হাইস্কুলের পাশে চলছে প্রদীপের জমজমাট মাদক ব্যবসা। ১৬ জুন “দৈনিক দেশ বুলেটিন” মৌলভীবাজারের স্কুলের এবং মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সর সামনে চলছে মাদক ব্যবসা। ১৩ জুন “বাংলা ভয়েস” মৌলভীবাজার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ও শিশু কানন স্কুলের পাশেই জমজমাট মাদকের কারবার। ১৩ জুন “ দৈনিক মুক্তিবানী” মৌলভীবাজার হরিজন সম্প্রদায়ের জসিম নামের এক ব্যক্তির জমজমাট মাদক ব্যবসা করে হয়েছেন কোটিপতি। ১৩ জুন “রেডটাইমস ডট কম”মৌলভীবাজার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স্র ও শিশু কানন স্কুলের পাশেই জমজমাট মাদক ব্যবসা। ১৫ জুন “সময়ের কন্ঠস্বর “মৌলভীবাজার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সর সামনে চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা। ১৫ জুন “ আজকের খবর বিডি ডটকম” “মৌলভীবাজার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সর সামনে চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা। ১৪ জুন “আমার সিলেট ডটকম“ মৌলভীবাজারে হরিজন জসিম ওরফে প্রদীপ মাদক ব্যবসায়ী থেকে কোটিপতি। ১৩ জুন “বাংলা নিউজ ডটকম” “মৌলভীবাজার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স্র ও শিশু কানন স্কুলের পাশেই জমজমাট মাদকের কারবার। ১৫ জুন “সিলেট প্রতিদিন ডটকম” মৌলভীবাজার স্কুলের পাশে চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা শীর্ষক সংবাদটির প্রতি আমার দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্যহীন এবং বস্তুনিষ্টতা বিবর্জিত এ সংবাদটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সংবাদটিতে পরিবেশিত সকল তথ্যই মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বস্তুনিষ্টতা বিবর্জিত ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। আমাকে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন, আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করার হীন উদ্যেশেই একটি কু-চক্রী মহলের ইন্ধনে ষড়যন্তমূলক ভাবে কতেক দুষ্ট ব্যক্তির মাধ্যমে এ মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করানো হয়েছে। সংবাদের একাংশে আমাকে কোটি কোটি টাকার মালিক উল্লেখ করা হয়েছে, অথচ সত্য বিষয় হলো- সোনালী ব্যাংক লি: এ আমার একটি মাত্র ব্যাংক একাউন্টে অনুমান ২৪ হাজার ২শত টাকা রয়েছে। আমার ও আমার পরিবারের নামে বাংলাদেশের আর কোন শাখায় ব্যাংকে ব্যাংক একাউন্ট নাই। চাকুরীজীবি হিসাবে জিপিএফ ফান্ড থেকে হাউজবিল্ডিং এর জন্য লোন নিয়েছি। তাছাড়া, আমি ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তি দিয়ে একটি ফ্রিজ কিনেছি। উল্লেখ্য যে, একটি মহল আমার বিরুদ্ধে এলাকায় বিভিন্ন অপপ্রচার করছে। তাই, আমি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত উক্ত সংবাদটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। প্রতিবাদকারী- প্রদীপ লাল ওরফে জসিম, মৌলভীবাজার।


আরও খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১