নিজস্ব প্রতিবেদক : র্যাব ও বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানের অসাধু কর্মকর্তাদের সহযোগীতায় দাহমাশি জুট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড দখল, ব্যাংক ও পাওনাদারদের হয়রানি ও টাকা না দেয়া এবং ৫ই আগস্ট পরবর্তী ছাত্র জনতা হত্যা মামলার আসামী ও মালয়শিয়ায় লোক পাঠানোর নামে ২৪ হাজার কোটি টাকার চাদাবাজির মামলার আসামী আওয়ামী দুর্নীতিবাজ নোমান চৌধুরী ও তার ছেলে সালমান চৌধুরীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগীরা। আজ সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইফনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলন শেষে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন। সংবাদ সম্মেলনে দাহমাশি জুট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিরুজ্জামান মনির লিখিত বক্তব্যে বলেন, আমি ১৯৮৩ সাল থেকে বিভিন্ন ব্যবসা করে ২০০২ সাল থেকে একনিষ্ঠ ভাবে জুট মিলের ব্যবসা করে যাচ্ছি। এই জুট মিলের আমি ৪৬% শেয়ার হোল্ডার এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক। অথচ আমার রাজনৈতিক পরিচয়কে আমার বিরুদ্ধে ব্যবহার করে জনৈক নোমান চৌধুরী র্যাব, প্রশাসন এবং আইনমন্ত্রীর তথা কথিত বান্ধবী তৌফিকা করিমকে ব্যবহার করে প্রথমে দাহমাশী জুট মিল দখল করে এবং বিভিন্ন মামলা করে হয়রানি চালিয়ে যেতে থাকে। নোমান চৌধুরি একজন আদম ব্যবসায়ী এবং বনানীতে তার অফিস হওয়ায় সে শেখ সেলিমকে বিভিন্নভাবে অর্থযোগান দিত। তিনি কখনো ওবায়দুল কাদের কে তার বেয়াইন বলে কখনো আবার জনপ্রশাসন মন্ত্রীকে তার আত্মীয় বলে নিজেকে ক্ষমতাবান হিসেবে জাহির করতেন। ব্যবসায়ীদের কাছে থেকে ২৪ হাজার কোটি টাকা চাদা আদায় করেছে সংঘবদ্ধ মানব পাচার চক্র” এই মামলার আসামী এই নোমান চৌধুরি। শোনা যায় ৫ আগস্টের পর তার বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগের অর্থ যোগানদাতা হিসাবেও বেশ কয়েকটি হত্যা মামলা হয়েছে। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি ২০১৮ সালে প্রোডাকশন শুরু করে। ২০২০ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ভালোই চলছিল এবং প্রতিষ্ঠানটি শুরু থেকে আমি নিবিড় ভাবে দেখাশুনা করে আসলেও নভেম্বর মাস থেকে নোমান চৌধুরী একক ভাবে মিলটি নিয়ে নেওয়ার জন্য আমার উপর অনবরত চাপ দিতে থাকে। পরবর্তীতে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসের ২০/২১ তারিখের দিকে র্যাব ১ এর ল অফিসার নাজমুল হক আমাকে এবং আমার ছেলেকে নিয়ে গিয়ে বিভিন্ন ভাবে চাপ প্রয়োগ করে নোমান চৌধুরীকে মিলটি লিখে দিতে।
একপর্যায়ে আমার ছেলেকে ক্রসফায়ারের হুমকি দিলে আমি রাজি হয়ে যাই। তাদের চাপিয়ে দেওয়া শর্ত মোতাবেক সমঝোতা স্মারক চুক্তিতে সই করি। যেই সমঝোতা স্মারকটি নোমান চৌধুরী নিজে র্যাব অফিসার নাজমুলের সামনে লিখেন। তার চাপিয়ে দেওয়া শর্ত মোতাবেক তিনি প্রাপ্য টাকা পরিশোধ করেন নাই। পাট সরবরাহকারীদের টাকা পরিশোধ করেন নাই। ফ্যাক্টরীতে যারা বিভিন্ন প্রকার স্টোর আইটেম সরবরাহ করত তাদেরও একটা অংশের টাকা পরিশোধ করেন নাই। ফিল্মি কায়দায় মিল দখল করে চালিয়ে যাচ্ছে। ১ মাস পর টাকা চাইতে গেলে মামলার ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা প্রদান করতে অস্বীকৃতি জানায়। এবং মার্চ ২০২১ সালে আমাদের নামে উদ্দেশ্যমূলক ভাবে হয়রানির জন্য বনানী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। তার করা প্রতারনা ও ক্ষমতার সীমাহীন দাম্ভিকতার ও জালিয়াতির কিছু বিষয় উল্লেখ করছি। বিষয়গুলো হল- ১। নোমান চৌধুরি ডিসেম্বর মাসের ৩য় সপ্তাহ থেকে জোরপূর্বক শেয়ার হস্তান্তরের জন্য র্যাবের ডিজি ও র্যাব ১ এর সিনিয়র এএসপি নাজমুল হকের সহযোগীতায় শর্তবহুল সমঝোতা স্মারকে সই করান। যেই সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী নামমাত্র ৩.৫ কোটি টাকা ও পাট সরবরাহকারীদের পাওনা দেওয়ার লিখিত প্রতিশ্রুতি দিলেও আমাকে মাত্র ১.৫ কোটি টাকা দিয়ে আর কোন টাকা দেন নাই। ২। প্রায় ২০ জন পাট ব্যবসায়ীর ও বিভিন্ন মালামাল সরবরাহকারীদের কাছে প্রতিশ্রুতি দিলেও প্রায় ১৫/১৬ কোটি টাকা পরিশোধ না করে আজ এই ক্ষতিগ্রস্থ পাট ব্যবসায়ীরা মানবেতর জীবনযাপন করছে এমনকি পাওনার পিছনে ছুটতে ছুটতে মারা গেছেন জনাব খলিলুর রহমান। বাকিরা চরম দুঃখ কষ্টে জীবন যাপন করছেন প্রায় ৪ বৎসর যাবত। ৩। আমার ও আমার সন্তানের নামে মিথ্যা মামলা করেছেন মোস্তফা এন্ড কোং নামক একটি অডিট ফার্ম কর্তৃক ভুয়া অডিট ব্যবহার করে। তারা কখনোই এই জুট মিলের মনোনীত অডিট ফার্ম ছিলো না।
তারা ৪ পৃষ্ঠার একটি অবাস্তব অডিট রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যার কোন সাপোর্টিং তারা আজ পর্যন্ত কাউকে দিতে পারে নি। ইতিমধ্যে আমাদের সহ আরোও বেশ কিছু অভিযোগের ভিত্তিতে ঐ অডিট ফার্মকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ৪। এই মিথ্যা মামলায় আমার এক মাত্র ছেলে মেহেদী জামান সনেটকে ১১৬ দিন জেল খাটিয়েছেন এবং তার আইনজীবি সাবেক আইন মন্ত্রী আনিসুল হকের ল ফার্মের মিসেস তোফিকা ও জনাব বাহার অবৈধ ক্ষমতা প্রভাব খাটিয়ে এই মিথ্যা মামলায় বার বার জামিন আবেদন করলেও তা নামঞ্জুর করেছে। অবশেষে মাননীয় হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে ১১৬ দিন পর বের হয়েছে। ৫। একজন ম্যান পাওয়ার ব্যবসায়ী এই নোমান চৌধুরী দুর্বিত্তায়ন এমন পর্যায়ে চালিয়েছে যে সিআইডির একজন তদন্তকারী কর্মকর্তার জনাব শহিদুল ইসলাম সঠিকভাবে তদন্ত কার্যক্রম এগিয়ে নিচ্ছিল বিধায় তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে তাকে সিআইডি থেকে বদলি করে নৌ পুলিশে বদলি করায়। ৬। ফরিদপুর জেলার মধুখালী থানার কয়েকজন সাংবাদিক এসব ব্যাপারে খবর নিতে গিয়ে তাদেরকে মারধর, ক্যামেরা ভাংচুর ও লাঞ্চিত করে। ৭। বর্তমানে কর্মরত লেঃ কর্নেল (অবঃ) আব্দুর রাজ্জাকের বাড়ী গোপালগঞ্জ হওয়ায় তাকে দিয়ে বিভিন্ন ভাবে প্রভাব খাটানোর জন্য তাকে অবৈধ ভাবে নিয়োগ দিয়ে আমার, আমার ছেলে, আমার ভাই সহ অনেকের নামে মিথ্যা মামলা দিয়েছেন। অর্থাৎ আমি যে কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আমার ছেলে পরিচালক আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন আমার কোম্পানীরই একজন অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনাব আব্দুল রাজ্জাক। ভেবে দেখেন বিষয়টি আমার ও আমার পরিবারের নিকট কতটা যন্ত্রনাদায়ক ও অবমাননাকর। ৮। পাট ব্যবসায়ীরা তাদের বকেয়া না পেয়ে মিল গেটে যায় এবং তাদের ঢুকতে না দিয়ে ২ পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও কিছুটা সংঘর্ষ হয় তখন আমি ও আমার ছেলে ঢাকাতে থাকলেও আমাদের নামে মামলা হয় যে আমরা ঘটনাস্থলে থেকে হত্যা চেষ্টা করি। সমস্ত মামলায় বার বার উল্লেখ করে যে আমি যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ সভাপতি।
বুঝতেই পারছেন কি দুঃসহ অবস্থা অতিবাহিত করেছি আমরা। ৯। শুধু মাত্র আমার এবং পাট ব্যবসায়ীদের সাথেই প্রতারনা করে ক্ষান্ত হননি। এই জুট মিলের প্রজেক্ট ফাইন্যান্স করেছে যেই ওয়ান ব্যাংক সেই ওয়ান ব্যাংকেও লোন ঠিক মত পরিশোধ না করে আমাদের আপত্তি সত্ত্বেও প্রিমিয়ার ব্যাংকে অবৈধ ভাবে লেনদেন করেছে। আমি যতদিন কোম্পানীর দায়িত্বে ছিলাম ততদিন ব্যাংকের লোন নিয়মিত পরিশোধ করে আসছিলাম। ১০। বনানী থানায় মিথ্যা মামলা (মামলা নং ২(৩) ২১) দায়ের হলেও আজ ৩.৫ বছর এখন সিআইডি কর্তৃক কোন অগ্রগতি হয় নাই। ১১। আমি আমার ঘটনা জানিয়ে পুলিশের আইজিপি, র্যাবের ডিজি, ডিসি, এসপি, ইউএনও বরাবর সবাইকে জানিয়েছি কিন্তু কোন প্রতিকার পাই নাই। ১২। জনপ্রশাসন মন্ত্রীর সহযোগীতায় ফরিদপুর এডিএম কোর্টে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে প্রশাসনের সহায়তায় ১৪৪ ধারা জারি করায় যা পরবর্তীতে সত্যতা না পাওয়ায় সেটা প্রত্যাহার করে। ১৩। আমি যখন কোম্পানি চালিয়েছি তখন ব্যাংকের সুদাসল পরিশোধ করেও ৬/৭ কোটি টাকা বেশি ব্যাংকে পেমেন্ট করি কিন্তু নোমান চৌধুরি দখল নেওয়ার পর ব্যাঙ্কে টাকা না দেওয়ার কারনে ব্যাংক মামলা করে যেখানে আমি ও আমার ছেলেও আসামি হিসেবে আছি। ১৪। এমনকি সে বেনামে কিছু পত্রিকায় আমার নামে বানোয়াট সংবাদ প্রচার করিয়েছেন। যেইসব রিপোর্টে কোন রিপোর্টারের নাম নেই। সেখানে উল্লেখ করেন আমি বিএনপির সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে অর্থ যোগানদাতা। আমার বাবা স্কুলের হেডমাস্টার অথচ ওইসব ভূয়া নিউজে আমার বাবাকে স্কুলের দপ্তরী ছিলেন বলা হয়। ১৫। ২০১৬ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত নোমান চৌধুরী বাকি শেয়ারহোল্ডারদের না জানিয়ে প্রিমিয়ার ব্যাংকে একাউন্ট খুলে নিজ তত্ত্বাবধানে ৩৬ কোটি টাকা লেনদেন করেন। এই টাকার উৎস কোথায়, এটি মানিলন্ডারিং এর মত অপরাধ- এই সংক্রান্ত লিখা প্রথম আলো সহ বেশ কয়েকটি পত্রিকায় আসলেও এই বিষয়ে কোন তদন্ত হয়নি।
মনিরুজ্জামান মনির বলেন, আমি প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষন করছি। আপনি আমার কষ্ট খুব ভালো করে বুঝবেন, কেননা গত একযুগ ধরে আপনার বিপক্ষে বিগত সরকার একই কায়দায় হয়রানি করেছে। গত ৪ বৎসর পুলিশ, র্যাব, আইনমন্ত্রীর ল ফার্ম এবং কোন কোন পত্রিকা আমার নামে মিথ্যা অপপ্রচারে আমি ও আমার পরিবার একটা ট্রমার মধ্যে আছি। নোমান চৌধুরী বিগত ১৫ বছরের আওয়ামী শাসনে আদম ব্যবসায়ের অবৈধ সিন্ডিকেটে জড়িত থেকে শত শত কোটি টাকা আয় করেছেন এবং এই ধরনের ব্যক্তিবর্গ টাকা দিয়ে সবাইকে কিনে ফেলতে চেষ্টা করেন। সঙ্গত কারনেই আমার মধ্যে আশংকা আছে যে সে আবারো প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করবে। ইতিমধ্যে সে সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে এই সরকারের ঘনিষ্ট লোকজনের সাথে যোগাযোগ করেছে। আমাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ এমনকি আপনাকে যেই রকম নিজের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মিথ্যা দুর্নীতির মামলার মাধ্যমে হয়রানির শিকার করা হয়েছে, পেপার পত্রিকায় অকথ্য ভাষায় মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হয়েছে, বিভিন্ন প্রশাসনের মাধ্যমে হয়রানি করা হয়েছে আমার সাথেও ঠিক তেমনটি হয়েছে বিধায়, আমি আশা করছি- আপনার নেতৃত্বাধীন সরকারের কাছে থেকে আমি একটি ন্যায়সঙ্গত বিচার পাবো।
আমার বিশ্বাস আমাকে যেভাবে অত্যাচার ও নিপীড়ন করা হয়েছে, আপনি এই ধরনের ঘটনাগুলো উপলব্ধি করতে পারবেন কিভাবে বিগত সরকারের আমলে কিভাবে এই ধরনের ঘটনা গুলো ঘটানো হয়েছে। আমি পুরো জাতির সামনে বলতে চাই আমি ১৯৮৩ সাল থেকে ব্যবসায় জড়িত যে কোন সংস্থাকে দিয়ে আমাকে নিয়ে তথ্য সংগ্রহ করুক। খুজে বের করুক যে আমি কি পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা এই দেশকে এনে দিয়েছি এক্সপোর্টের মাধ্যমে, কি পরিমান কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে আমার মাধ্যেমে এবং আমার কোন অবৈধ সম্পদ আছে কিনা। আমি দীর্ঘ দিন রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও ২০১৯ সালের আগে আমার নামে কোন প্রকার মামলা না থাকলেও হঠাৎ করে আমার ফ্যাক্টরী দখলের উদ্দ্যেশ্যে আমাকে নানান ভাবে হয়রানি করতে দুদককে পেছনে লাগিয়ে দিয়ে ভিত্তিহীন মামলায় ২ দফায় ৪৫ দিন জেল খাটায়। বর্তমানে পাট ব্যবসায়ীদের আনুমানিক ১৬/১৭ কোটি টাকা এবং ব্যাংকের কমপক্ষে ৩৫/৪০ কোটি টাকা সহ সে প্রায় ৬০ কোটি টাকার উপরে সে আত্মসাৎ করেছেন। এই টাকার একটা অংশ খরচ করে সে মামলাটি প্রভাবিত করতে চাইবে। সে বিভিন্ন জায়গায় প্রকাশ্যে বলে বেড়ায় আমার ও পাট সরবরাহকারীদের টাকা না দিয়েই সে আমাদেরকে শায়েস্তা করবে। আমার বিশ্বাস যদি আপনি চান ইনশাআল্লাহ আমরা ন্যায় বিচার পাবো এবং এই জঘন্য মিথ্যাবাদী প্রতারক নোমান চৌধুরিকে বিচারের আওতায় আনা যাবে এবং আমাদের প্রাপ্য সম্পদের দখল পাবো ও পাট ব্যবসায়ীরা তাদের পাওনা বুঝে পাবে। পাশাপাশি ওয়ানব্যাংকও তাদের পাওনা ফেরত পাবে। সংবাদ সম্মেলনে এসময় পাট ব্যবসায়ীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- মো. আমিনুর রহমান, সুশীল কুমার সাহা, কল্যাণ পাল, মো. রেদওয়ান আবেদীন, ফিরোজ আহমেদ, মো. সেলিম রেজা, শামীম মাতব্বর, শহীদুজ্জামান, হারুন অর রশীদ প্রমুখ।