নিউজ ডেস্কঃবঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া ছাত্র সংঠন ও উপমহাদেশের বৃহৎ ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ১৯৪৮ সালের ৪ঠা জানুয়ারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রতিস্ঠা লাভ করার পর থেকে দেশের যে কোন ক্রান্তিলগ্নে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা জাতীর পাশে দারিয়েছেন। দের বছর য়ের বেশি অতিবাহিত হলেও কমিটি হয়নি পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলা ছাত্রলীগের। তবে বেশ কিছুদিন ধরেই গুঞ্জন সোনা যাচ্ছে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি গঠন হবে খুব শীগ্রই।
কমিটি গঠন উপলক্ষে রাঙ্গাবালী উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের মাঝে যেন আনন্দের জোয়ার বইছে , এমন চিত্রই দেখা গেছে গত মঙ্গলবার ছাত্রলীগের বিশেষ কর্মীসভা অনুষ্ঠানে।এ সময় উপস্থিত ছিলেন পটুয়াখালী -৪ আসনের সংসদ মহিব্বুর রহমান এম,পি, পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ সাইফুল ইসলাম,ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান।তখন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা আরিফুজ্জামান আরিফ এর শতশত কর্মী সমার্থকদের আনন্দ মিছিল করতে দেখা যায়।
দীর্ঘদিন কমিটি না থাকলেও নেতাকর্মীদের সু-সংগঠিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন রাঙ্গাবালীর মেধাবী ছাত্রনেতা আরিফ,তার বাবাও উপজেলা আওয়ামী লীগ ভাইস প্রেসিডেন্ট কোভিড-১৯ করোনাকালীন সময়ে অসহায় দিন মজুর মানুষের পাশে দারিয়েছেন কর্মীদের নিয়ে, পাশাপাশি গরীব কৃষকদের ধান কেটেও ঘরে তুলে দিয়েছেন তিনি।মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অংশ হিসেবে জেলা ছাত্রলীগের নির্দেশনায় কর্মীদের সাথে নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ রাস্তা-ঘাটে রোপন করেছেন গাছের চারা। তৃণমূলের কর্মীরা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে মেধাবী ছাত্রনেতা আরিফুজ্জামান আরিফকেই দেখতে চায়।
এ বিষয়ে যানতে চাইলে রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামী লীগ এর সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ,অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন বলেন, যে কয়জন প্রত্যাশী রয়েছে তার মধ্য আরিফুজ্জামান আরিফ অন্যতম, আরিফ ছাত্রলীগের একজন নিবেদিত প্রান ও সক্রিয় একজন মেধাবী ছাত্রনেতা। বিগত দিনের নির্বাচনে তিনি দলের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে গেছেন।আমি মনে করি তাকে এই পদটি দিলে দল শক্তিশালী হবে এবং দলে গতি আসবে বলে মনে করি।
এ ব্যাপারে উদীয়মান তরুন মেধাবী ছাত্রনেতা আরিফুজ্জামান আরিফ বলেন,আমি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান ছোট থেকেই আওয়ামী লীগ কে ভালবেসে ছাত্র রাজনীতি করছি,রাঙ্গালীতে কমিটি নেই প্রায় দের বছরএর বেশি এর আগে উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলাম।আমি মনে করি বিগত দিনে দলের জন্য আমার শ্রম এবার মূল্যায়ন করবে জেলা কমিটি,এবং এই পদটি যদি আমার উপর অর্পণ করা হয় তাহলে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর, উন্নয়নয়ের বার্তা ঘরে ঘরে পৌছে দেব,স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া সহ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কাজ করে যাব।
